|
তালিকা হলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক কারবারিরা
মিরপুরের ৫০ স্পটে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি!
# গোটা মিরপুরে মাদকের একক অধিপাত্য শাহাজাদি বেগমের # আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর কতিপয় অসৎ কর্মকর্তার ছ্ত্রছায়া # শাহজাদির অধীনে অর্ধশত যুবক মাদক বেচা-বিক্রিতে জড়িত
বিপ্লব বিশ্বাস
|
![]() মিরপুরের ৫০ স্পটে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি! তালিকায় রয়েছে শাহাজাদি বেগম, পৃথিবী, লিটন, রুবেল ওরফে ল্যাংড়া রুবেলসহ একাধিক চিহ্নিত মাদক কারবারির নাম। কারও নামে রয়েছে একাধিক মামলা, কেউবা পলাতক। তবু এলাকায় তাদের প্রভাব অটুট রয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশের নাকের ডগায় এসব মাদক বেচাকেনা চললেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কার্যকরভাবে। পল্লবী এলাকায় যে ৫০টি স্থানে মাদক বিক্রি হচ্ছে, সেই তালিকা দেখা গেছে। মিরপুর ১১ নম্বরের ‘বি’ ব¬ক, লাইন নং-২, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় হেরোইনের খুচরা বিক্রেতা পৃথিবী (২৮) তার স্বামী: কিরন মিয়া। মিরপুর ১২ নম্বর, ব¬ক-ডি, পূর্ব কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও এর আশেপাশের বিভিন্ন এলাকায় সব ধরনের মাদক বিক্রি করেন মাদক সম্রাজ্ঞী মোছা. শাহাজাদি বেগম (৩৩) তার পিতা: মো. সাহাবুদ্দিন, মাতা: মোছা. জরিনা বেগম, স্বামী: মো. রনি। মাদক বিক্রির স্থান শাহাজাদির বিরুদ্ধে পল¬বী থানায় চারটি মামলা রয়েছে। মিরপুর ১০ নম্বর ব্লক-এ, লাইন নং-১৮, থার্টিনাস ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় গাঁজার ডিলার হিসেবে পরিচিত মফিজ (৫৫)। তিনি মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদক চালান নিয়ে আসে। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, রোড নং-১১, লাইন নং-৮, ৪ নং ওয়াপদা বিল্ডিং এলাকায় বাংলা মদের পাইকারি বিক্রেতা লিটন (৪২)। লিটন ঢাকা টঙ্গী এলাকা থেকে মাদকের চালান নিজেই নিয়ে আসেন। তার নামে থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। ইয়াবা ও ফেনসিডিল কারবারি মো. রিপন ওরফে কাল¬ু (৩৮)। মদ বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, রোড নং-১১, লাইন নং-৮, ৪ নং ওয়াপদা বিল্ডিং এলাকায়। রিপন কক্সবাজার, টেকনাফ থেকে নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। তার নামে থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, মিল¬াত ক্যাম্পের পূর্ব পাশের আশপাশের এলাকা হেরোইনের ডিলার মোছা. জামিলা বেগম (৩৮)। তিনি মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদক চালান নিয়ে আসেন। তার নামে থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, মিল্লাত ক্যাম্প উত্তর পাশের এলাকায় হেরোইনের খুচরা বিক্রেতা মোছা. সাইমা বেগম (৩০)। তার স্বামী: ফয়সাল। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে মাদকের চালান নিয়ে এসে তা বিক্রি করেন। মিরপুর ১১ নম্বর নিউ ডিএনসিসি মার্কেটের আশপাশের (মাদ্রাসা ক্যাম্প) এলাকায় ইয়াবা, গাঁজার পাইকারি কারবারি রুবেল ওরফে ল্যাংড়া রুবেল (৩২)। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে অন্যের মাধ্যমে চালান নিয়ে আসে রুবেল। তিনি পলাতক থাকলেও তার ব্যবসা চলছে প্রকাশ্যে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-সি, লাইন নং-৬, ফুটবল গ্রাউন্ড ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় ইয়াবার পইকারি বিক্রেতা মাস্টার (৩৮)। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে অন্যের মাধ্যমে চালান নিয়ে আসেন। মাদক কারবারি মাস্টারের নামে পল¬বী থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশেপাশের এলাকায় ইয়াবা ও হিরোইন বিক্রি করেন লাকি (৩৬)। তার স্বামী জাহাঙ্গীর। ।ওই একই স্থানে গাঁজা, ইয়াবা ও হেরোইনের খুচরা বিক্রেতা বিজলী (২৭)। তার স্বামী: কাল্লু। মিরপুর ১২ নম্বর, কালশী, ব্লক-ই, লাইন-৭, পল্লবীতে বিভিন্ন ধরণের মাদক বিক্রি করেন মোহাম্মদ আলামিন (২০)। মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়গাঁজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা মুন্না (৩৫)। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মুন্না নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসে। মিরপুর ব্লক-বি, লাইন-০৩, মিল্লাত ক্যাম্প ও আশেপাশের এলাকায় হেরোইনের খুচরা বিক্রেতা মো. কলিম (৩২)। কলিমের বিরুদ্ধে পল¬বী থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর -১১ নম্বর, ব¬ক-বি, তালাব ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকা পাইকারি ইয়াবা বিক্রেতা দুলারা (৩০)। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে অন্যের মাধ্যমে চালান নিয়ে আসে। তার নামেও রয়েছে পল¬বী থানায় একাধিক মামলা। মিরপুর-১২ নম্বর, ব¬ক-ই, কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও আশেপাশের এলাকায় ইয়াবা ডিলার হিসেবে পরিচিত লাইলী (৩২)। তার স্বামী: নুরে আলম। তিনি সারাসরি কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে অন্যের মাধ্যমে চালান নিয়ে আসেন। ওই একই এলাকায় মর্জিনা (৩৮) ইয়াবা, গাঁজা ও ফেনসিডিলের পাইকারি বিক্রেতা। তিনি আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে নিজে মাদক চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর-১০ নম্বর, ব¬ক-এ, লইন-১৮ এর আশেপাশের এলাকায় গাজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা মো. হাসান (২৮)। হাসানের নামে পল¬বী থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর-১১ নম্বর, ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ ও আরবান শিশুপার্কসহ আশেপাশের এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা মুসা (২১)। আব্দুল¬াহপুর, টংগী, তেজগাঁও, কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে নিজে মাদক চালান নিয়ে আসেন। মুসার নামে থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। ওই একই এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা হারুন (২৩)। তিনিও আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী, তেজগাঁও ও কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। তার নামে থানায় রয়েছে একাধিক মামলা। মিরপুর-১১ নম্বরের ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ ও এর আশপাশের এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবা খুচরা বিক্রেতা আমির ওরফ চোরা আমির (৩৬)। মাদক বিক্রি করেন । আব্দুল¬াহপুর, টংগী এলাকা থেকে আমির নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবার ডিলার ডলার (৩২)। মিল¬াত ক্যাম্প ও আশেপাশের এলাকায় তিনি মাদক বিক্রি করেন। টেকনাফ, কক্সবাজার, উখিয়া থেকে মাদকের চালান নিয়ে আসেন বলে জানা যায়। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা কালু ওরফে চোর কালু (২৮)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর-১০ নম্বর, ব¬ক-এ, লাইন-১৭, মাদ্রাসা ক্যাম্প ও তার আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদক নিয়ে আসেন বলে জানা যায়। মিরপুর ১২ নম্বরের কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও তার আশেপাশের এলাকায় ইয়াবা ও গাঁজা খুচরা বিক্রেতা ফজর আলী মাতব্বর (৪৮)। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ই, আদর্শনগর, লালমাটিয়া ও এর আশপাশের এলাকায় লাভলী বেগম (৪৯) গাঁজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা। লাভলীর নামে থানায় মামলা রয়েছে ১০টি। মিরপুর ১২ নম্বরের কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও এর আশপাশের এলাকায় ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা রাজ্জাক (৩৬)। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। রাজ্জাকের বিরুদ্ধে পল¬বী থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা বান্টু (৩৬)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১২ নম্বর কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও এর আশপাশের এলাকায়। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। বান্টুর নামে পল¬বী থানায় চারটি মামলা রয়েছে। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ই, বউনিয়াবাঁধ, কলাবাগান বস্তি ও এর আশপাশের এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা পাখি (৩৬)। পাখি আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা ফর্মা ফরহাদ (৩২)। জানা যায় আগে ফরহাদ পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-১ ও এর আশপাশের এলাকায়। আব্দুল¬াহপুর টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা টেনি (২৮)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-এ, এভি-১, এডিসি ক্যাম্প ও এর আশপাশ এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-এ, লাইন-১৭, মাদ্রাসা ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা আজহার (২৭)। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে আজাহার নিজে মাদক চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা মো. আনোয়ার (৩৫)। মাদক বিক্রি করে মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-৭. মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে আনোয়ার নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজা খুচরা বিক্রেতা বিকি (২৫)। বিক্রি করে মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-এ,এভি-১, এডিসি ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদক চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-১৪, ইরানি ক্যাম্প ও এর আশপাশের এলাকা ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা নওশাদ (৩৫)। মাদক বিক্রি করেন নওশাদ টেকনাফ, কক্সবাজার, উখিয়া থেকে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা লিটন (৩৬)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-এ, এভি-১, এডিসি ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে লিটন নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। হেরোইন ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা জুম্মন (৩০)। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-২২, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় মাদক বিক্রি করেন। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। হেরোইন ও ইয়াবার খুচরা বিক্রেতা কাহানা (২৫)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-২২, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার পাইকারি বিক্রেতা রহমত (৩৬)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বর, ব¬ক-বি, এভি-০৩, মিল¬াত ক্যাম্প পূর্ব পাশ ও আশপাশের এলাকায়। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন নং-২২, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় হেরোইনের পাইকারি বিক্রেতা সাব্বো (৩২)। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও হেরোইনের খুচরা বিক্রেতা সনি (২৬)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মিরপুর ১১ নম্বরে ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ, আইডিয়াল স্কুলের আশেপাশের এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা জামির (৩৮)। কক্সবাজার, টেকনাফ থেকে নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ ও আশেপাশের এলাকায় গাঁজা ও ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা হুমায়ুন (২৪)। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী এলাকা থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। গাঁজা ও ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা রহমান (৩৮)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ডি, বেড়িবাঁধ, বাউনিয়াবাঁধ ও আশাপাশের এলাকায়। আব্দুল্লাহপুর, টঙ্গী এলাকা থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা দেলোয়ার (৪৫)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-বি, লাইন-১৪, ইরানি ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। টেকনাফ, কক্সবাজার, উখিয়া থেকে মাদেকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা হিজড়া নাবর (৩৫)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-এ, এভিনিউ-০১, এডিসি ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা রনি (২৪)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১২ নম্বরের ব¬ক-ই, কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। আব্দুল¬াহপুর, টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। পাইকারি হেরোইন বিক্রেতা ভবন (৩০)। বিক্রি করেন মিরপুর-১১ নম্বরের ব¬ক-বি, মিল¬াত ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায়। মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প থেকে নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা স্বপন (৪২)। মাদক বিক্রি করেন মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ স্কুলের আশপাশের এলাকায়। কক্সবাজার, টেকনাফ থেকে নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর ১১ নম্বরের ব¬ক-ডি, বাউনিয়াবাঁধ স্কুলের আশপাশের এলাকায় ইয়াবার পাইকারি বিক্রেতা লিটন (৪৫)। কক্সবাজার, টেকনাফ থেকে লিটন নিজে অথবা অন্যের মাধ্যমে মাদকের চালান নিয়ে আসেন। মিরপুর ১২ নম্বরের কুর্মিটোলা ক্যাম্প ও আশপাশের এলাকায় ইয়াবা ও গাঁজার খুচরা বিক্রেতা শাহানাজ (৩৮)। আব্দুল¬াহপুর টঙ্গী থেকে মাদক নিয়ে আসেন। মাদক কারবারিদের তালিকা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পল¬বী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিউল ইসলাম বলেন, তালিকাটা আগে দেখে তারপর কথা বলব। না দেখে এখনই কিছু বলতে পারছি না। মাদক কারবারিদের কাছ থেকে মাসোহারা নেওয়ার অভিযোগে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না। এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোনো পুলিশ কর্মকর্তা যদি মাদক কারবারিদের সঙ্গে যোগসাজশে জড়িত থাকেন তাদের চাকরি থাকবে না। আমি আমার সহকর্মীদের এ বিষয়ে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, মাদক কারবারিদের তালিকার বিষয়ে আমি ওয়াকিবহাল নই। আমাদের প্রতিনিয়ত মাদকবিরোধী অভিযান চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। |
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |
