|
খেয়া মাঝি দিয়ে খাস আদায় ফলে হচ্ছে অনিয়ম ও দূর্নীতি
নতুন সময় প্রতিনিধি
|
![]() খেয়া মাঝি দিয়ে খাস আদায় ফলে হচ্ছে অনিয়ম ও দূর্নীতি উল্লেখ্য গত ১৫ অক্টোবর ২০২৫ শিবু লাল দাসের ইজারার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। খেয়াঘাটের কিছু মাঝি জানান, পূর্বের ইজারাদার শিবু লাল দাসই ভালো ছিলো। আগে তেলের টাকা ইজারাদারের কাছে চাইলেই পাইতাম আর এখন বাকিতে তেল কিনে খেয়া নৌকা চালাতে হয়। এবিষয়ে জেলা পরিষদ অফিস সহায়ক মো. সুলতান খান ও সমির চন্দ্র পালের কাছে জানতে চাওয়া হয়, গত ১৬ অক্টোবর কত টাকা খাস আদায় আদায় হয়েছে, তারা প্রথমে জানান ৫০ হাজারের মত, পরে জানান ৫০ থেকে ৫২ হাজার টাকা। খাস আদায়ের টাকার সঠিক তথ্য পর্যন্ত দিতে পারেননি। অপর এক প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয় আদায়কৃত টাকা কোথায় জমা প্রদান করা হয়েছে উত্তরে তারা জানান, আদায়কৃত টাকা তাদের অফিসে কর্মরত উচ্চমান সহকারি শামীম ও সার্ভেয়ার হাসান পরামর্শক্রমে তাদের নিজ বাসায় রাখেন। উক্ত বিষয়ে জেলা পরিষদে কর্মরত সার্ভেয়ার হাসানের কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। অপরদিকে জেলা পরিষদে কর্মরত উচ্চমান সহকারি শামীম এর মুঠোফোনে কল দিলে তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
|
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |
