|
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন
মোঃ মামুন অর-রশীদ, ঠাকুরগাঁও
|
![]() সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও শহরের একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবাদ জানান ভুক্তভোগীর মেয়ের পিতা দিনেশ চন্দ্র বর্মন। ভুক্তভোগী ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বাসিন্দা। সংবাদ সম্মেলনে দীনেশ চন্দ্র বলেন, কে বা কাহারা আমার কন্যা ও জামাইয়ের বিবাহের ছবি ফেসবুক থেকে ডাউনলোড করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হেয় করার চেষ্টা করছে। এবং ফেসবুকে অপপ্রচার চালিয়ে বলা হচ্ছে, আমার ২০ বছর বয়সী মেয়েকে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ও ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সত্যজিৎ কুমার কুন্ডু জোর করে বিয়ে করেছে। এমনকি আমাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে মেয়েকে ভোগ করেছে— যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। তিনি বলেন তার কন্যা ও জামাই একে অপরকে পছন্দ করত এবং বিষয়টি পারিবারিকভাবে জানার পর উভয় পরিবারের উপস্থিতিতে গত ৯ জুলাই হিন্দু ধর্মীয় রীতিতে বিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়। ![]() সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তার কন্যা ও জামাই ইতোমধ্যে ঠাকুরগাঁওয়ের প্রশাসনকে জানিয়েছেন। এবং তার কন্যা নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রতিবাদও জানিয়েছেন। শিগগিরই আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান। জোর করে বিয়ে করার বিষয়ে বলেন তার কন্যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক এবং সে সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায়, নিজের ইচ্ছায় ও পারিবারিক সম্মতিতে বিয়েতে রাজি হয়েছে। তাকে জোর করে বিয়ে দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বিয়ের রেজিস্ট্রেশনে আমার স্ত্রী নিজে উপস্থিত থেকে স্বাক্ষর করেছেন। আমার জামাই সত্যজিৎ কুমার কুন্ডু একজন সম্মানিত ব্যক্তি এবং সরকারিভাবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। তার মানহানি করতে একটি মহল মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন, যার আমরা তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। |
| পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |
