যে শর্তে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
নতুন সময় ডেস্ক
|
![]() যে শর্তে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপসাগরীয় কূটনৈতিক সূত্র দ্য মিডিয়া লাইনকে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর মিডল ইস্ট মনিটরের। খবরে বলা হয়েছে, মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে সৌদি আরব একটি উপসাগরীয়-মার্কিন শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবে, এটি হবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে সৌদি আরব সফরের অংশ। রিয়াদে আয়োজিত এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ৬ মে হোয়াইট হাউসে যে ঘোষণার কথা উল্লেখ করেছিলেন, তা নিয়ে অসংখ্য ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। এটিকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা’ বলেও বর্ণনা করা হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যা ঘোষণা করতে চান তা ছাড়াও, শীর্ষ সম্মেলনের এজেন্ডা এবং প্রত্যাশিত চুক্তিগুলো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তা ও সামরিক চুক্তি থেকে শুরু করে প্রযুক্তি চুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চুক্তি। সম্মেলনে বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ বাদে সকল উপসাগরীয় নেতার উপসাগরীয়-মার্কিন শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের কথা রয়েছে। উল্লেখ্য, বাদশাহ সালমান দীর্ঘদিন ধরে তার স্বাস্থ্যগত অবস্থার কারণে জনসাধারণের অনুষ্ঠান বা সভায় অংশগ্রহণ করেননি। ডোনাল্ড ট্রাম্প কি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপসাগরীয় কূটনৈতিক সূত্র দ্য মিডিয়া লাইনকে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিন রাষ্ট্র এবং একে যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতি নিয়ে একটি ঘোষণা জারি করবেন এবং হামাসের উপস্থিতি ছাড়াই একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে। ’ সূত্রটি আরও বলেছে, ‘যদি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আমেরিকা স্বীকৃতি দেয়, তবে এটি হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা যা মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তন করবে এবং আরও দেশ আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেবে।’ সূত্রটি নিশ্চিত করেছে, এই সম্মেলনে অর্থনৈতিক চুক্তি অবশ্যই উপস্থিত থাকবে। তবে এর মধ্যে অনেকগুলো ইতোমধ্যেই ঘোষণা করা হয়েছে, আমরা উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোর ওপর থেকে শুল্ক অব্যাহতি পেতে দেখতে পারি। |
� পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ � |