সাতলা ইউনিয়নের প্রতিটি মাছের ঘেরে মাছ চাষী ও জমির মালিকদের বিরোধ না মিটিয়ে ফেলছে মাছের পোনা
এ এইচ অনিক, উজিরপুর
|
![]() সাতলা ইউনিয়নের প্রতিটি মাছের ঘেরে মাছ চাষী ও জমির মালিকদের বিরোধ না মিটিয়ে ফেলছে মাছের পোনা অন্যদিকে অনেকের গতবছরের পাওনা সম্পুর্ন টাকা পরিষদ না-করে আবারও ঐসব ঘেরে মাছ ফেলায় বেশিরভাগ মানুষ আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে এসব অভিযোগ রয়েছে। অদৃশ্য কারনে তারা মুখ না-খুললেও ভেতরে ভেতরে ফুশে উঠেছে। যেকারণে সংঘাতের সৃষ্টি হতেপারে বলে অনেকের অভিযোগ। তাই আতংকে আছে সাতলা ইউনিয়নে বসবাস রতো প্রায় প্রতিটি মানুষ ও এলাকার সবগুলো মাছের ঘেরের সাথে সম্পৃক্ত সকলে। ঘের গুলো হচ্ছে পচ্চিম সাতলার বড়ো ঘের ও ছোটো ঘের মুরিবাড়ি ও পটিবাড়ি ঘের গাছবাড়ি আলামদির কয়েকটি ঘের, উত্তর সাতলার ঘের সহ এলাকার প্রায় অর্ধশত ঘের বা জমির মালিক। উল্লেখ্যঃ এলাকার প্রভাবশালী কয়েকজনের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে বা শুরু থেকে এ-সব মছের ঘের পরিচালিত হয়ে আসলেও বড়ো দুটি ঘের গত কয়েক বছর দখল বে দখল হামলা মামলা অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনার পরে এই ঘের নিয়ে দন্দের কারনে সাতলার আলোচিত জোড়া খুন, ইদ্রিস হাওলাদার ও তার চাচাত ভাই সাগর হাওলাদারকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। এই হত্যা কান্ডকে কেন্দ্রকরে পরবর্তীতে এলাকার কয়েকটি ঘেরের চলে নারকীয় তাণ্ডব। এ-সময় সাধারন মানুষের বা জমির মালিকদের লক্ষ্ লক্ষ টাকায় ফেলা মাছ ও শতো শতো বস্থা মাছের খাবার লুটপাট করাহয় যার নেতৃত্বে ছিলেন একটি কুচক্রী মহল। এসময় এরা বিভিন্ন ঘেরের বাধ কেটে বড়ো নদীতে মাছ বেরকরে দেয়। একই সাথে রাতের আধারে জাল বর্ষি সহ বিভিন্ন উপায়ে মাছ চুরি করে নিয়েযায় এমন অভিযোগ ও রয়েছে। এসময় ঘেরের জমির ময়লিক গন আর্থিক ক্ষতি সহ নানা ক্ষয়ক্ষতির স্বীকার হন বলে জানিয়েছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীর দাবি আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আমাদের সাতলা বাসির দীর্ঘদিনের এই বিশাল সমস্যার সমাধান হবেবলে তারা মনে করেন। |
� পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ � |