চট্টগ্রামে কালবৈশাখী ঝড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, মোমবাতি জ্বালিয়ে অনার্স বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষা!
এস এম এ জুয়েল,পটিয়া চট্টগ্রাম
|
![]() চট্টগ্রামে কালবৈশাখী ঝড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট, মোমবাতি জ্বালিয়ে অনার্স বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষা! চট্টগ্রাম পটিয়া সরকারি কলেজ পরীক্ষা কেন্দ্রের অনার্স তৃতীয় বর্ষের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরীক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন আমরা মোমবাতির আলোয় ভালোভাবে লিখতে পারি নি। আর বৃষ্টির সাথে বাতাস বিদ্যমান থাকায় বার বার মোমবাতির আলো গুলো নিবে যাচ্ছিলো। মোমবাতি আনতে ও নিবে গেলে জ্বালাতে অনেক সময় নষ্ট হয়েছে আমাদের । এ বিষয়ে পটিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ইলায়াস উদ্দীন আহমেদ বলেন, আজ ঝড়ের সময় বিদ্যুৎ চলে গেলে কলেজ থেকে আমরা মোমবাতির ব্যবস্থা করি এবং ডিপার্টমেন্টের স্যারেরা মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে সর্বাত্নক চেষ্টা করে শিক্ষার্থীদের যেন লিখতে সমস্যা না হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগে আমাদের কোন হাত থাকে না। সচারাচর পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিদ্যুৎ তেমন য়ায় না কারন পরীক্ষার বিষয়ে আমরা কলেজ থেকে স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসকে অবহিত করি। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ যেন নিশ্চিত করা য়ায়। বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সমস্যার কথা আমরা প্রায় সময় শুনে থাকি এবং বিভিন্ন ফাইনাল পরীক্ষায়, কেন্দ্র এ সমস্যা পোহাতে হয় আমাদের পরীক্ষার্থীদের। এর সমাধান কি? ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা ভয়ে হয়তো বলতে পারে না। যে স্কুলে অথবা কলেজে পরীক্ষা কেন্দ্র নির্ধারন করা হয়। বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে সে প্রতিষ্ঠানে গুলোতে আগাম কোন ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা ? নাকি সিস্টেমের দোষ? এর পরিত্রাণ কি সম্ভব হবে? আমাদের হোটেল, রেস্তোরাঁয়, সুপার শপ, মার্কেট, হসপিটালে বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থা আমরা দেখি। যেখান থেকে জাতির ভবিষ্যতে উঠে আসবে যে পরীক্ষা গুলো দিয়ে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে সে পরীক্ষা গুলো সার্বিক ব্যবস্থা ভালোভাবে নেওয়া কতটুকু জরুরি? |
পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |