শেওড়াপাড়া এখন সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত: কাউন্সিলর জনি
মারুফ হায়দার
|
![]() শেওড়াপাড়া এখন সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত: কাউন্সিলর জনি যে সকল বাড়িওয়ালা সহযোগীতা করেননি তাদের উদ্দেশে কাউন্সিলর জনি বলেন, একদিন হয়তো আমি থাকবো না, কিন্তু আপনার এলাকায় আপনার বাড়িতে আপনার সন্তানরা বসবাস করবে। তাদের নিরাপত্তার ও ভবিষ্যৎ জীবনের কথা ভেবে এ কাজে সহযোগিতা করুন। এলাকায় কোন দুর্ঘটনা ঘটলে যেমন- অগ্নিকাণ্ড,অন্যান্য দুর্ঘটনা ঘটলে জরুরী সেবা দেওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্স ফায়ার সার্ভিস প্রবেশ কষ্টদায়ক। ![]() শেওড়াপাড়া এখন সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত: কাউন্সিলর জনি কাউন্সিলর বলেন, এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী কালা জাহাঙ্গীরের নাম ভাঙ্গিয়ে এই ১৪ নাম্বার ওয়ার্ডে অতিরিক্ত চাঁদাবাজি, হত্যা ও ধর্ষণ হত। গার্মেন্টসের কর্মীরা বেতন পেলে তাদের বেতন কেড়ে নিত ছিনতাইকারীরা এবং এমন অগণিত ধর্ষণের কথা শোনা যেত। বাড়িঘর নির্মাণ করলে গোপনে চাঁদাবাজরা এসে চাঁদা দিয়ে যেত। কোথাও ভয়ে একটি ভিডিও পর্যন্ত করতে সাহস পেত না। সেই শেওড়াপাড়া এখন সন্ত্রাস মাদক কিশোর গ্যং প্রায় কমিয়ে ফেলেছি,, আর এগুলো সম্ভব হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার কঠোর হাতে হস্তক্ষেপের কারণে। এবং বর্তমান সরকার ও মেয়র মহোদয় রাস্তার পক্ষে এটাই আমাদের বড় শক্তি। কমিশনার জনির "শাপলা সমাজ কল্যাণ সোসাইটি" এর কঠোর পরিশ্রমের কারণেই। তিনি ব্যাখ্যা করেন, একজন সমাজসেবী সমাজের প্রতি কঠোর পরিশ্রম করলে সে একদিন সফল হয়, তেমনি যে যে লাইনে থাকে সে লাইনে কঠোর পরিশ্রম করলে একদিন সফলতা অর্জন করবেই! জনি বলেন, নির্বাচনের আর মাত্র ৮ থেকে ৯ মাস বাকি আছে। আগামী জানুয়ারি ফেব্রুয়ারিতে হতে পারে। আমি অত্র এলাকায় একটি খেলার মাঠ ও পার্ক বানাতে পারেনি, আগামীতে যদি আমার থেকে ডায়নামিক ও জ্ঞানী বুদ্ধিমান এসে নির্বাচন করে অবশ্যই তার কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করব। তবে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের জনগণের জন্য আমার কোন অংশ কমতি ছিল না, আমি চেষ্টা করেছি তাদের জনদুর্ভোগ ঝগড়া বিবাদ সহ সকল সামাজিক কাজের উপস্থিত থেকে সহযোগিতা করার।
|
পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ |